বিদেশে ঘাম জড়িয়ে, নিজের দেশে এসেও ওরা ঘাম শুকাতে দিল না রেমিটেন্স যোদ্ধাদের।

পরিবার-পরিজনের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নিজের সবকিছু বিসর্জন দিয়ে একটা পরিবারকে আলোকিত করছে দিনকে বছর। কতগুলো মানুষকে ছায়ার মতো আগলে রেখেছে প্রবাস নামের জেলখানা থেকে। আর্থিক সচ্ছলতা ভবিষ্যতের আশায় নিজের সুখ টুকু বিসর্জন দিয়েছেন প্রবাসে।

যাদের রেমিটেন্সে একটা দেশের আর্থিক অবস্থা পুরোটাই নির্ভর করে, যাদের ঘাম জড়ানো পরিশ্রমে উপর নির্ভর করে একটা দেশের আর্থিক অবস্থা আজ সচ্ছল, তারা নিজের দেশে অবহেলিত। নিজের দেশের এয়ারপোর্টে থেকে নিজের মালামাল মাথায় করে টানছে। যাদের হাসিমুখে বাড়ি ফেরার কথা, তারা নিজ মালামাল টানতেই আজ বড় ক্লান্ত।

একটা দেশের কি কিছুই করার নেই এই রেমিটেন্স যোদ্ধা জন্য? যারা বিদেশে ঘাম জড়িয়ে একটা দেশের স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে নিজ দেশে আসছে, তাদের জন্য বিমানবন্দরে একটা টলি পর্যন্ত বরাদ্দ থাকে না। হায়রে হায় বাংলাদেশ এটা বাংলাদেশ। তোমাদের এমন জঘন্য মন মানসিকতার জন্য থুতু মারি। নিজের দেশের মানুষগুলোর জন্য ঘৃনা হয়। বিদেশের মাটিতে নিজের দেশের কথা মুখ খুলে বলতে লজ্জা লাগে। ভীষন লজ্জা হয়।

Comments

Popular posts from this blog

আফ্রিকান কালোকে নোয়াখাইল্লা কিভাবে বাংলা শিখালো!

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অপু কে হত্যা করার চেষ্টা করেন সন্ত্রাসী টিটু!

তবে কি সাউথ আফ্রিকার পারমিট চালু হবে না!